কিশোর আলো তে বের হওয়া দ্বিতীয় পর্ব :)
এইবারে চেহারা কিভাবে আঁকা যায় (পাশ থেকে) তার হাতেখড়ি হোক। আসলে শুধু কার্টুন এ নিয়মমাফিক এনাটমির ধার না ধারলেও হবে। তবে অন্তত মুখ আঁকার ক্ষেত্রে ভেতরের কলকব্জা কেমন সেটা দেখে রাখলে ক্ষতি নেই। আমরা আরো সহজ করে পুরো ব্যাপারটা বুঝে নেব তবে টাইমসেভার নোটস হিসেবে এটা দেখে রাখি।
প্রথমে আঁকা নীল গোল্লাটা ধরে নেই পাশ থেকে মানুষের মাথার খুলি। সেটা কেন্দ্র বরাবর আড়াআড়ি দাগ টেনে চার ভাগে ভাগ করে নেই। এবারে ডানদিকের নীচের ভাগটা থেকে একটা চতুর্ভূজাকৃতি (আসলে ট্রাপিজিয়াম) আরেকটা ফর্ম নামাই। এটা আসলে পাশ থেকে আঁকা চোয়াল। এইটুক বেশ ভালো মত বুঝবার আছে। কারণ চেহারা আঁকায় অন্যতম কমন সমস্যা হল এই চোয়াল পার্ট টা একেবারেই না আঁকা। এই পার্ট টা কিন্তু সবস্ময় চতুর্ভূজই হবে তা না। পাশে তার কিছু উদাহরণ ও দেয়া হল। চোয়ালটুকু বিভিন্নভাবে এঁকে বিভিন্ন চেহারা এনে ফেলা যায় বেশ সহজে।
এবারে সেই প্রথম পর্বে দেখা আমাদের চোয়ালের বড় স্ক্রুটা দিয়ে সেটা খুলির সাথে এঁটে দেয়া যাক। ব্যস, এবারে এই স্ক্রু এর অবলম্বন থেকে চোয়াল (মানে চাপা) ওপর নীচ করতে থাকবে। ওপরের দ্বিতীয় ড্রয়িং এ খেলায়ল করি মাথার সামনের দিকে সমান করে এঁকে নেয়া হয়েছে, এই অংশটা আসলে কিছুটা সুাওই থাকে। এবারে শেষ ড্রয়িংটায় কংকালের গঠনটা একটু হালকা করে ওপরে একটা মাথা এঁকে দেয়া হল। এখন কথা হল সারাজীবন কী তবে এইরকম বিটকেলে করে একটা কংকাল এঁকে নিয়ে তারপর আঁকতে হবে? না- আসলে এটা আমরা বোঝার জন্য টুকে নিলাম। ভেতরের গঠনটা জানা থাকলে পরে যে কোন রকমের চেহারা আঁকা আমাদের জন্যে সহজ হবে, আমরা দেখি এই যেটুকু শিখেছি সেটুকু দিয়ে কতরকম (পাশ থেকে) চেহারা আঁকা যায়।
আমাদের এবারের প্রাকটিস টা হবে এই পাশ থেকে কিছু খুলি আর বিভন্ন শেইপ এর চাপা আঁকা। এর পরের অংশে প্রথম পর্বের সেই ডিম মানুষের ধড় এর সাথে এর পর এই মুণ্ডূটা জুড়ে শুরু হবে মজা। আপাতত এখানেই থামার আগে চোখা নাক মুখ কোন টা কোথায় বসানো যায় তার একটা ছোট্ট নোটস।
এইবারে চেহারা কিভাবে আঁকা যায় (পাশ থেকে) তার হাতেখড়ি হোক। আসলে শুধু কার্টুন এ নিয়মমাফিক এনাটমির ধার না ধারলেও হবে। তবে অন্তত মুখ আঁকার ক্ষেত্রে ভেতরের কলকব্জা কেমন সেটা দেখে রাখলে ক্ষতি নেই। আমরা আরো সহজ করে পুরো ব্যাপারটা বুঝে নেব তবে টাইমসেভার নোটস হিসেবে এটা দেখে রাখি।
প্রথমে আঁকা নীল গোল্লাটা ধরে নেই পাশ থেকে মানুষের মাথার খুলি। সেটা কেন্দ্র বরাবর আড়াআড়ি দাগ টেনে চার ভাগে ভাগ করে নেই। এবারে ডানদিকের নীচের ভাগটা থেকে একটা চতুর্ভূজাকৃতি (আসলে ট্রাপিজিয়াম) আরেকটা ফর্ম নামাই। এটা আসলে পাশ থেকে আঁকা চোয়াল। এইটুক বেশ ভালো মত বুঝবার আছে। কারণ চেহারা আঁকায় অন্যতম কমন সমস্যা হল এই চোয়াল পার্ট টা একেবারেই না আঁকা। এই পার্ট টা কিন্তু সবস্ময় চতুর্ভূজই হবে তা না। পাশে তার কিছু উদাহরণ ও দেয়া হল। চোয়ালটুকু বিভিন্নভাবে এঁকে বিভিন্ন চেহারা এনে ফেলা যায় বেশ সহজে।
এবারে আমরা আরেকটু ডিটেইল এ যাই। মাথার খুলিটা
শুধু একটা বৃত্ত না করে তিনভাগের একভাগ নীচের থেকে কমিয়ে দেই। যেটুকু রয়ে গেলো
সেটুকুর মধ্যেই মানুষে চোখ নাকের ফুটো আর ওপরের পাটির দাঁত থাকে, সেটা আমরা আরো
ভালো ভাবে পরে দেখব, আপাতত সেই চতুর্ভূজ চোয়ালটা বসাই। আর সেটার ওপরেও অস্ত্রপচার
করে ডান থেকে কিছুটা অংশ সরিয়ে দেই। আসলে এই জায়গাটা পাশ থেকে দেখা মুখগহ্বর। ব্যস
আমাদের মাথা মোটামুটি বোঝা হয়ে গেলো।
এর পরের বার আমরা এক্সপ্রেশন আর বিভিন্ন ধরনের চেহারা কিভাবে সহজে আঁকা যায় তা দেখে সেই ডিম মানুষের সাথে বসিয়ে কাজ শুরু করে দেব। আপাতত ততক্ষণ এইবারের মু-ুগুলি আয়ত্তে আনি।
সাইড প্রোফাইলটা আঁকতে পারি এখন... কিন্তু চুলেই জত গণ্ডগোল হয়... চুলের প্যাঁচে প্যাঁচ খেয়ে যাই :( কি করতে পারি ভাইয়া
ReplyDelete