এবারে আগের পোস্টে কঙ্কাল মানুষটাকে নাড়াচাড়া করানো। তার আগে একটা ব্যপার ভালো মত বোঝা দরকার, সেটা হল বুকের খাঁচা বা কোমর দুটাই আসলে ত্রিমাত্রিক। মানে সেটার একটা আয়তন আছে। এই দুটা ফর্ম তাই আলাদা করে বিভিন্ন ভাবে ত্রিমাত্রিক ভাবে আঁকার প্র্যাক্টিস করা দরকার। সেই সাথে যদি মাথার পার্ট কিছুটা (শুধু খুলি, চোয়াল না) আঁকা যায় তবে মজা আরো জমে। প্রথম ছবিতে শুধু রিব কেইজ বা বুকের খাঁচা বার বার বিভিন্নভাবে আঁকা হল, আর পরেরটায় কোমর।
খেয়াল করুন, কোমর মোটামুটি সুপারম্যন প্যান্টের ওপর যেটা পরে সেটার মতই। সেটার দুই পাশে দুই ছিদ্র বরাবর পা নামে। এবং পায়ের হাড় একেবারে সোজাসুজি না নেমে ভেতরের দিকে বেঁকে থাকে। এই নিয়ে মাস্কুলেচার পর্বে আমরা আরো ডিটেইলে এই দারুণ জিনিসটা দেখব। আপাতত ছবির মত করে পায়ের হাড় এভাবে একটু ভেতরের দিকে নামান।
গোটাটা এবারে একসাথে আঁকা- যতভাবে সম্ভব।
এভাবে আঁকতে থাকুন। পরের পোস্টে আরো মজা আসছে।
খেয়াল করুন, কোমর মোটামুটি সুপারম্যন প্যান্টের ওপর যেটা পরে সেটার মতই। সেটার দুই পাশে দুই ছিদ্র বরাবর পা নামে। এবং পায়ের হাড় একেবারে সোজাসুজি না নেমে ভেতরের দিকে বেঁকে থাকে। এই নিয়ে মাস্কুলেচার পর্বে আমরা আরো ডিটেইলে এই দারুণ জিনিসটা দেখব। আপাতত ছবির মত করে পায়ের হাড় এভাবে একটু ভেতরের দিকে নামান।
গোটাটা এবারে একসাথে আঁকা- যতভাবে সম্ভব।
এভাবে আঁকতে থাকুন। পরের পোস্টে আরো মজা আসছে।
No comments:
Post a Comment