উন্মাদে যেদিন পজিটিভ করে ড্রয়িং ছাপা হবে--
সেদিন থেকে আমি তিন টোনে কাজ করব
নতুন বছরের কসম
December 22, 2010
December 19, 2010
রিক্সা প্যালেট
অনেক দিন ধরে করি করি করে করা হচ্ছিলো না। সরাসরি কোন একটা 'দেশী' ছবি থেকে কালার প্যালেট বানিয়ে একটা ড্রয়িং করার শখ অনেক দিনের। বলা হয় আমাদের কালার ক্ষ্যাত, ক্যটক্যটা। তাই আমরা রঙ করার ক্ষেত্রে 'বাইরের' কালার প্যালেট ফলো করি। কিন্তু সেটা করবার আগে একটা ট্রাই দেয়াটা মনে হয় মন্দ না। সেই চেষ্টার প্রথম ধাপ। (জানি কিছু হয় নাই, আর দয়া করে কি আঁকছি সেইটা জিজ্ঞেস করবেন না, কারণ আমিও জানি না)
টম রিচমন্ড এর একটা পোস্ট পাইলাম কালার নিয়া
December 11, 2010
December 01, 2010
অনুশীলনঃ শেখ হাসিনা
November 29, 2010
November 22, 2010
আঁকিবুকিঃ ধাপে ধাপ ধুপধাপ
সকালে হঠাৎ মনে হল যেভাবে কার্টুন আঁকি তার কোন সিকোয়েনশিয়াল পোস্টতো এখনো দেই নাই। এইটা শেয়ার করা উচিৎ... যদিও ড্রয়িংটা পুরাই ট্র্যাশ হইছে, কিন্তু স্টেপ গুলা মোটামুটি ভাবে এইরকমই... মোবাইলে তোলা ছবিগুলি তুলে এইবেলা দি...
যা- ই হোক প্রবল আইলসামির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি (কোরবানীর গরুগুলির অভিশাপ), ঝিমুনি কাটলে আরো স্পষ্ট করে পোস্টাপুস্টি হবে
প্রথমে একশন লাইন, মানে কে কিভাবে থাকবে সেটার মূল আইডিয়াটা... |
এক বুড়ো ছোট্ট পোষা chameleon কে আদর করছে, হাতে সকালের খবরের কাগজ |
পেন্সিলে আরো ডিটেইল করে নেয়া... চোখ হাত নাক মুখ অবয়ব পাচ্ছে |
ইঙ্কিং শুরু, আমি সাধারণতঃ নিব পেন (crowquille nib নিউ মার্কেটের মডার্ন স্টেশনারি তে পাওয়া যায়) দিয়ে ইঙ্কিং করি |
নিব পেন, সাথে পেলিক্যান কালি দোয়াত |
আমার টেবিল (হুদাই) |
এক্টু মোটা দাগ গুলি ৪ নম্বুরি তুলি দিয়ে করাটা সহজ... লাইক, ভ্রু, চুল গোঁফ |
ইরেজিং, DELI কম্পানির 4B রাবারটা ভাল অথবা Faber castell Non- Dust |
সরু দাগের জন্য যে কোন সাধারণ বলপেন... বলপেন দিয়ে কোথায় কোথায় পুরা কালো ছায়া ফেলব সেটা ঠিক করা হল |
আবার ৪ নম্বুরি তুলির কাজ |
টেক্সচারিং... হাতা... লুঙ্গির দাগ... chameleon গায়ের স্পট, পেপারের ল্যাখা... এইগুলি দিলে ছবি জমে যায়, তবে টু মাচ ডিটেইল না করাই ভালো |
কি মনে হতে পেছনের কিছু হুদাই আসবাব আঁকা হল ( টু মাচ ডিটেইল লাগতেছে :( ) |
ভাল কথা শেষের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ কাজ... নিজের স্বাক্ষর |
chameleon টা বাজে হইছে আসলে, পরে আবার এইটা আলিদা আঁকলাম |
যা- ই হোক প্রবল আইলসামির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি (কোরবানীর গরুগুলির অভিশাপ), ঝিমুনি কাটলে আরো স্পষ্ট করে পোস্টাপুস্টি হবে
November 21, 2010
November 08, 2010
অবজেক্ট দূরে সরানো
ফেইসবুকে রকিবুল হাসানের একটা কাজ দেখে মনে হল এই পোস্ট টা লিখি। কোন অবজেক্ট কোনটা থেকে কত দূরে তা কয়েকভাবে মেইন্টেইন করা যায়। যেমন পার্স্পেক্টিভ, যেমন আকৃতি, এবং যেমন 'রঙ'
রঙের ব্যপারটা বেশ মজার। সেটা আর কিছুই না, যে জিনিষ যত দূরে সেটা তত ঝাপসা। এমনকি একই রঙের বস্তু যত দূরে যাবে তত ঘোলা লাগবে। ব্যপারটা সবচেয়ে সহজে বোঝা যায় প্রকৃতি থেকে, পাহাড়ী দৃশ্যপটগুলি দেখুন--
সবচেয়ে পেছনের লেয়ারটা সবচেয়ে হালকা। তার মানে রকিবুলের এই আঁকাতে পেছনের শার্ক টাইপ মাছটা আরো অনেক ঘোলা ও ব্লার্ড হত। (ডান পাশে করে দেয়া হয়েছে) নিচের গোল্লা গুলি দিয়ে ব্যপারটা বোঝানো হয়েছে। এবারে প্রশ্ন হল ঘোলা আর ঝাপসা ইত্যাদি ফটোশপে কেমনে করে? ব্যপারটা খুব সহজ। নিচের ব্যপারটা দেখেন-
শুধু কালার নিয়ে আমি আরেকটা পোস্ট দেবো, তাও এখানে সংক্ষেপে বলি, কোন একটা রঙ এ ক্লিক করলে (F6 চাপলে যেটা আসে) যেই বাকশো টা আসে সেইটা আসলে ওই একটা রঙ এরই Tint, Shade আর Tone. একদম ডান দিকের ওপরের কোনায় ওই কালারটার পিওর গ্রেডটা থাকে, বাংলায় বললে সেটা সবচেয়ে 'উজ্জ্বল' বা 'ক্যটক্যটা' (আমাদের এই ভূখন্ডের ভৌগোলিক অবস্থানের ক্রনে আমাদের রঙের বিন্যাস ওই উপরের কোনার দিকেই ঘোরাঘুরি করে) আর বামে গেলে সেটা ঝাপসা হতে থাকবে। নিচে গেলে কালো মিশ্তে থাকবে অর্থাৎ যদি ছায়া পরে তবে ওই একই রঙ কেমন হবে সেটা। মনে করুন এক রঙের একটা জামা, সেটা তে কোথাও আলো পরে কোথাও ছায়া, তার মানে ওটার আলোর দিকের রংটা নিতে হবে এই রঙ বাক্সের ওপরে বাম থেকে, আর ছায়ার অংশ নিতে হবে নিচের কালো দিক থেকে। তিন তালের গান দ্রষ্টব্য। কোন কিছু পেইন্ট করতে গেলে এইটুক মাথায় রাখলেই ভালো ফল পাওয়া সম্ভব।
---
এরপর ওয়ার্ম ও কুল কালার নিয়ে পোস্ট দিবো... দুনিয়া আসলে রঙ্গীন...
রঙের ব্যপারটা বেশ মজার। সেটা আর কিছুই না, যে জিনিষ যত দূরে সেটা তত ঝাপসা। এমনকি একই রঙের বস্তু যত দূরে যাবে তত ঘোলা লাগবে। ব্যপারটা সবচেয়ে সহজে বোঝা যায় প্রকৃতি থেকে, পাহাড়ী দৃশ্যপটগুলি দেখুন--
সবচেয়ে পেছনের লেয়ারটা সবচেয়ে হালকা। তার মানে রকিবুলের এই আঁকাতে পেছনের শার্ক টাইপ মাছটা আরো অনেক ঘোলা ও ব্লার্ড হত। (ডান পাশে করে দেয়া হয়েছে) নিচের গোল্লা গুলি দিয়ে ব্যপারটা বোঝানো হয়েছে। এবারে প্রশ্ন হল ঘোলা আর ঝাপসা ইত্যাদি ফটোশপে কেমনে করে? ব্যপারটা খুব সহজ। নিচের ব্যপারটা দেখেন-
শুধু কালার নিয়ে আমি আরেকটা পোস্ট দেবো, তাও এখানে সংক্ষেপে বলি, কোন একটা রঙ এ ক্লিক করলে (F6 চাপলে যেটা আসে) যেই বাকশো টা আসে সেইটা আসলে ওই একটা রঙ এরই Tint, Shade আর Tone. একদম ডান দিকের ওপরের কোনায় ওই কালারটার পিওর গ্রেডটা থাকে, বাংলায় বললে সেটা সবচেয়ে 'উজ্জ্বল' বা 'ক্যটক্যটা' (আমাদের এই ভূখন্ডের ভৌগোলিক অবস্থানের ক্রনে আমাদের রঙের বিন্যাস ওই উপরের কোনার দিকেই ঘোরাঘুরি করে) আর বামে গেলে সেটা ঝাপসা হতে থাকবে। নিচে গেলে কালো মিশ্তে থাকবে অর্থাৎ যদি ছায়া পরে তবে ওই একই রঙ কেমন হবে সেটা। মনে করুন এক রঙের একটা জামা, সেটা তে কোথাও আলো পরে কোথাও ছায়া, তার মানে ওটার আলোর দিকের রংটা নিতে হবে এই রঙ বাক্সের ওপরে বাম থেকে, আর ছায়ার অংশ নিতে হবে নিচের কালো দিক থেকে। তিন তালের গান দ্রষ্টব্য। কোন কিছু পেইন্ট করতে গেলে এইটুক মাথায় রাখলেই ভালো ফল পাওয়া সম্ভব।
---
এরপর ওয়ার্ম ও কুল কালার নিয়ে পোস্ট দিবো... দুনিয়া আসলে রঙ্গীন...
November 07, 2010
ক্যরেক্টার স্টাডিঃ গোবরাগোটা
ব্রাডলি বার্টের লেখা প্রাচ্যের রহস্য নগরী পড়ছিলাম। বল্লাল সেন মধ্যপ্রাচ্য হত্যে আগত আদম সাহেবকে হত্যা করে নদীতে মুখ ধুতে যাচ্ছেন, আচমকা বুকের কাপড়ে রাখা পায়রা দু'টো বেরিয়ে গেল-- টান টান উত্তেজনা-- এমনি সময় 'ব্যঁআআআআআআঁ' ধরণের বিজাতীয় একটা শব্দ তুলে আমার কাঁধে এসে পড়লো। আতঙ্কে ঝাড়া দিতেই কালো গোলপানা কিছু একটা মেঝেতে তুপ করে পড়লো। কাছে যেতে দেখি সেটা আর কিছুই না অতি সাধারণ একটা গুবরে পোকা। অনেকদিন পর পোকাটা দেখতে পেয়ে কেন যেন খুব ভালো লাগলো। হাতের কাছে GRASSHOPPER থেকে কেনা ছোট্ট স্কেচ খাতা ছিলো, মহা আগ্রহে স্টাডি করা শুরু করলাম। একটা পোকা আঁকা যে এতটা ইন্টারেস্টিং হবে কখনো ভাবি নি।
এর ক'দিন আগেই আবার কোরবানী ঈদ ইস্যুর জন্য ছাগল গরু উট ইত্যাদি স্টাডি করেছিলাম। সব মিলিয়ে ঝিলিয়ে আচমকা মাথায় এক কৃয়েচার হামলা দিলো, তোড়ে নামিয়ে গেলাম সেটা। গুবরে পোকা+GOAT থেকে সেটা হয়ে গেলো 'গোবরাগোটা'।
আঁকতে আঁকতে একটা গল্প মাথায় কিলবিলাতে লাগলো--- নামিয়ে দিলাম।
(গল্পের মধ্যে একটা ফিলোসফিক্যাল মোচর মারার চেষ্টা করসি, আশা করি কেউ ধরতে পারবেন না, অল্প বিদ্যার কূফল, এদানীং রাসেলের লেখা ঘাঁটতেছি।)
আশা করি এই জিনিষ কাঠপেনসিল এ চালায়া দেয়া যাবে...
এর ক'দিন আগেই আবার কোরবানী ঈদ ইস্যুর জন্য ছাগল গরু উট ইত্যাদি স্টাডি করেছিলাম। সব মিলিয়ে ঝিলিয়ে আচমকা মাথায় এক কৃয়েচার হামলা দিলো, তোড়ে নামিয়ে গেলাম সেটা। গুবরে পোকা+GOAT থেকে সেটা হয়ে গেলো 'গোবরাগোটা'।
আঁকতে আঁকতে একটা গল্প মাথায় কিলবিলাতে লাগলো--- নামিয়ে দিলাম।
(গল্পের মধ্যে একটা ফিলোসফিক্যাল মোচর মারার চেষ্টা করসি, আশা করি কেউ ধরতে পারবেন না, অল্প বিদ্যার কূফল, এদানীং রাসেলের লেখা ঘাঁটতেছি।)
আশা করি এই জিনিষ কাঠপেনসিল এ চালায়া দেয়া যাবে...
ডুডলান্তিসঃ ২৪.১১.১০
'আমরা যতদিন আমাদের আশপাশ explore না করব, ততদিন আমাদের কাজ ওই একই জায়গায় পাক খাইতে থাকবে। স্কেচবুকটা হাতে নিয়া রাস্তায় বাইর হয়া যাই, দেখি কি অসাধারণ আমাদের চারপাশ-- আমরা যা এতদিন খেয়ালই করি নাই, খালি গুগলে সার্চ মারছি'
--সব্যসাচী মিস্ত্রী,
GRAFA Workshop
on Concept Art,
2010
GRAFA Workshop
on Concept Art,
2010
অতঃপর, এক্সপ্লোর শুরু করলাম...
আমরা এইটা নিয়া একটা স্কেচ গ্রুপ ফর্ম করব, যেখানে আঁকতে আগ্রহী যে কেউ আমন্ত্রিত থাকবে...
আমরা এইটা নিয়া একটা স্কেচ গ্রুপ ফর্ম করব, যেখানে আঁকতে আগ্রহী যে কেউ আমন্ত্রিত থাকবে...
November 04, 2010
November 02, 2010
তিন তালের গান
ক'দিন ধরে বেশ কিছু কার্টুন বেইজড (বাইরের) বই ঘঁটাঘাঁটি করছি। যথারীতি ভাবছিলাম সেই পুরোনো চর্বিতচর্বোষিত প্রশ্নটা- 'আমরা পারি না ক্যন?' ম্যাড ম্যাগাজিনের ড্রয়িং দেখি আর দীর্ঘশ্বাস ফেলি। আসলে ওদের ডেডিকেশন তো থাকেই সেই সাথে থাকে পুরুষানুক্রমিক জ্ঞানের রিলে রেস। একজন পথ দেখিয়ে যায় আরেকজনকে, একটা ছোট্ট টিপস শিখতে তাই কাউকে মাথা কুটতে হয় না। বেশ কিছুদিন ধরে কালার টালার নিয়ে ঘঁটাঘাঁটি করতে গিয়ে একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যপার নতুন করে খেয়াল করলাম। প্রথমে সেটা দেখি ম্যাড ম্যাগাজিনের মূল আঁকিয়ে টম রিচমন্ডের ব্লগের একটা পোস্টে। ব্যপারটা আর কিছুই না, রঙের তিনটা ভ্যালু।
খেয়াল করলাম এর আগে পর্যন্ত আমি আসলে সর্বোচ্চ দুইটা ভ্যালু নিয়ে কাজ করতাম
১. ডার্ক টোন
২. লাইট টোন
কিন্তু আসলে যে কোন কালারিং এ মিনিমাম ৩ টা টোন আসবে, আমার সেই মিসিং টোনটা হল -মিড টোন
এবং মজার ব্যপার হল ড্রয়িং আসলে মিড টোন থেকে শুরু করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। মিড টোনের থেকে একটু লাইট করলে সেটা লাইট টোন, আর সেটা থেকে ডার্ক করলে তা ডার্ক টোন (তাই তো হবার কথা গা... বা...)
যাই হোক ব্যপারটা হাতে কলমে বোঝানোর ট্রাই করি
শুধু ইঙ্কিং
মিড টোন
ডার্ক টোন
লাইট
শুধু মাত্র এভাবেই FORM কে শুদ্ধভাবে তুলে আনা যায়
আরো সহজে ব্যপারটা আবার দেখাই
মিড টোন
ডার্ক টোন
লাইট
ভালো কথা এইটা ডিরক্টলি লিংকড টু লাইট এন শেড।
সেটা নিয়া নতুন পোস্ট দিচ্ছি...
খেয়াল করলাম এর আগে পর্যন্ত আমি আসলে সর্বোচ্চ দুইটা ভ্যালু নিয়ে কাজ করতাম
১. ডার্ক টোন
২. লাইট টোন
কিন্তু আসলে যে কোন কালারিং এ মিনিমাম ৩ টা টোন আসবে, আমার সেই মিসিং টোনটা হল -মিড টোন
এবং মজার ব্যপার হল ড্রয়িং আসলে মিড টোন থেকে শুরু করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। মিড টোনের থেকে একটু লাইট করলে সেটা লাইট টোন, আর সেটা থেকে ডার্ক করলে তা ডার্ক টোন (তাই তো হবার কথা গা... বা...)
যাই হোক ব্যপারটা হাতে কলমে বোঝানোর ট্রাই করি
শুধু ইঙ্কিং
মিড টোন
ডার্ক টোন
লাইট
শুধু মাত্র এভাবেই FORM কে শুদ্ধভাবে তুলে আনা যায়
আরো সহজে ব্যপারটা আবার দেখাই
মিড টোন
ডার্ক টোন
লাইট
ভালো কথা এইটা ডিরক্টলি লিংকড টু লাইট এন শেড।
সেটা নিয়া নতুন পোস্ট দিচ্ছি...
Subscribe to:
Posts (Atom)
হ্যাংওভার কাটিয়ে
একটা সময় ছিল সব জায়গায় লেখা থাকতো (অবশ্যই এখনো আছে) 'রাজনৈতিক আলাপ নিষেধ'। এখন অবস্থা উলটো। এখন যেন রাজনীতি ছাড়া অন্য আলাপ জমেই না। ...
-
আইডিয়া পাওয়া বা ক্রিয়েটিভ কাজ ইত্যাদিকে এখনো আমাদের সমাজে একটা অলৌকিক প্রতিভা হিসেবে ভাবা হয়। কিছু ক্ষেত্রে ব্যাপারটা সত্যও বটে। ত...
-
দীর্ঘ দশ মাস পর ২০১৮ সালের বিজ্ঞান বিভাগের নবম-দশম শ্রেণির ৫ টা (গণিত, উচ্চতর গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান) ও আর্টস ও কমার্স বি...
-
এইবার আমরা হুইলের আসল কাজটা দেখি। মানে রঙ করার সময় এটা আসলে কি কাজে লাগে। একটা ছবি রঙ করার সময় আসলে মূল যে ব্যপারটা মাথায় আগে আনতে হবে সেটা ...