সেই ২০০৩ এর আঁকা। পেপারের ডাঁই থেকে।
তখন এনাটমির বই পড়ি নাই, আছিলো না কোন লাইট এন শেডের জ্ঞান, স্কিনের টোন কি জিনিস জানা ছিলো না- ছিলো শুধু সাহস। এখন অনেক কিছুই হইলো। সাহসটা আর নাই। ফোঁড়া কাটতে গেলে আর্টারি আর ভেইন মাথায় আসে।
এখন বুঝতে পারছি হাতের কাজের যেই মজাটা সেটা ওই 0 1 এর বোকা বাক্স দিতে পারবে না। আমি আবার ওয়াটার কালার ধরতে যাচ্ছি।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
হ্যাংওভার কাটিয়ে
একটা সময় ছিল সব জায়গায় লেখা থাকতো (অবশ্যই এখনো আছে) 'রাজনৈতিক আলাপ নিষেধ'। এখন অবস্থা উলটো। এখন যেন রাজনীতি ছাড়া অন্য আলাপ জমেই না। ...
-
আইডিয়া পাওয়া বা ক্রিয়েটিভ কাজ ইত্যাদিকে এখনো আমাদের সমাজে একটা অলৌকিক প্রতিভা হিসেবে ভাবা হয়। কিছু ক্ষেত্রে ব্যাপারটা সত্যও বটে। ত...
-
দীর্ঘ দশ মাস পর ২০১৮ সালের বিজ্ঞান বিভাগের নবম-দশম শ্রেণির ৫ টা (গণিত, উচ্চতর গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান) ও আর্টস ও কমার্স বি...
-
এইবার আমরা হুইলের আসল কাজটা দেখি। মানে রঙ করার সময় এটা আসলে কি কাজে লাগে। একটা ছবি রঙ করার সময় আসলে মূল যে ব্যপারটা মাথায় আগে আনতে হবে সেটা ...
বিবর্তনটা সহজেই চোখে পড়ার মতোন।
ReplyDeleteমানে কি দাঁড়াইলো? আমি এখন কই? নিয়েন্ডারথালযুগে? :0
ReplyDeleteচরি।আমি বলতে চাচ্ছিলাম উন্নতি চোখে পড়ার মতো।
ReplyDelete