পুরোনো খবরের কাগজ বিক্রি করবার জন্য ডাঁই করছিলাম- হঠাৎ আমার একটা স্কেচ খাতা পেয়ে গেলাম। সেখান থেকে কিছু আঁকা।
ছবির পরিচয়- ১ নং ছবিটা আমার মামাতো বোনের মেয়ে ইউসরা'র। এ এক অদ্ভুত মেয়ে। তার বয়স এখন বারোর মত অবে কিন্তু এই পর্যন্ত আমি তার মুখ থেকে কোন কথা বলতে শুনিনি। সে নাকি বাসা ছাড়া কথা বলে না।
২ নং ছবি আমার চাচাতো ভাই নিজামুল হক। আমার শৈশব ও কৈশোরের ওয়ান অফ দ্য হিরো'স।
৩ নং ছবিটা আমার বন্ধু সোহাগ চন্দ্র রায়ের, ওইদিন তত্ত্বাবধায়ক- কারফিউয়ের কারণে আমরা জাহাঙ্গীরনগর থেকে অনেক কষ্টে পালিয়ে বাসায় লুকিয়ে ছিলাম। তখন ছাত্র পরিচয় পেলেই গ্রেফতারের একটা আতংক চারদিকে ঘুরছিলো।
৪ নং টা চিনি না, পেপার থেকে আঁকা- ড্রাফটিং পেন ০.৩ এ আঁকা।
৫ নং টা চে'র একটা রেয়ার ছবি থেকে। র্যামন পাবলিশার্স প্রকাশিত চে গুয়াভারা রচনাসমগ্র থেকে আঁকা।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
হ্যাংওভার কাটিয়ে
একটা সময় ছিল সব জায়গায় লেখা থাকতো (অবশ্যই এখনো আছে) 'রাজনৈতিক আলাপ নিষেধ'। এখন অবস্থা উলটো। এখন যেন রাজনীতি ছাড়া অন্য আলাপ জমেই না। ...
-
আইডিয়া পাওয়া বা ক্রিয়েটিভ কাজ ইত্যাদিকে এখনো আমাদের সমাজে একটা অলৌকিক প্রতিভা হিসেবে ভাবা হয়। কিছু ক্ষেত্রে ব্যাপারটা সত্যও বটে। ত...
-
দীর্ঘ দশ মাস পর ২০১৮ সালের বিজ্ঞান বিভাগের নবম-দশম শ্রেণির ৫ টা (গণিত, উচ্চতর গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান) ও আর্টস ও কমার্স বি...
-
এইবার আমরা হুইলের আসল কাজটা দেখি। মানে রঙ করার সময় এটা আসলে কি কাজে লাগে। একটা ছবি রঙ করার সময় আসলে মূল যে ব্যপারটা মাথায় আগে আনতে হবে সেটা ...
প্রথম মন্তব্য দিতে আসলাম। ভালই হয়েছে স্কেচগুলো। আশা করি আরও অনেক কিছু শেয়ার করবেন।
ReplyDeleteধন্যবাদ।