May 29, 2023

অবলোপী কমিকস চলছে

কিশোর আলোতে এবারে চলছে নিহিলিনের 'অবলোপী' কমিক্স। আঁকা যতই চেষ্টা করি সহজ করতে পারি না, মে বি নিজের জটিলতা  আঁকায় চলে আসে।
নিজে সহজ হইতে হবে। ঘুমাইতে হবে প্রচুর, আর সবকিছু সহজভাবে নিতে হবে।
(যেটা খুব কঠিন।)
 








May 28, 2023

Bangla Horror comics OBOLOPI

চলছে নিহিলিনের নতুন কমিকস 'অবলোপী' র কাজ। ইংকিং এ এবারে custom G pen ইউজ করছি। নিট ইংক করতে পারি না, এবারে চেষ্টা করছি, মজার ব্যাপার এতে বরং সময় কম লাগে ইংক এ। প্রেশার কন্ট্রোল করে মোটা চিকন স্ট্রোক দিলে বার বার লাইন দিতে হয়, কারণ সেটা একই সাথে লাইট এন্ড শেড মাথায় রেখে দিতে হয়, আর সেখানে আবার মাঝে মাঝেই দুই লাইনের মাঝে গ্যাপ থাকে, ফলে ফ্ল্যাট করতে সময় বেশি লাগে। এবারে ক্লিন করে দেখছি রঙ এও সময় বেঁচে যাচ্ছে।  





May 25, 2023

Comics drawing going on

 ইন্টারেস্টিং একটা কমিকস করছি, আমেরিকান এক প্রকাশনির কমিকস। সবমস্য নিজেই লিখে এঁকেছি, এই প্রথম অন্যের স্ক্রিপ্ট এ ও সম্পাদনায় কাজ করছি। অনেক কিছু শিখছি। 




May 23, 2023

Clipstudio Share your story option: IRABOTI

Very interesting option provided by Clipstudio paint. Just uploaded my recent Comics preview there.

May 17, 2023

রুহান রুহান এক মলাটে



এবারে একত্রে বের করবো রুহান রুহান, ২৫০ পেইজ এর হবে মোট, খারাপ না। 

 

May 12, 2023

Dino Tuti Villain character HAMBAL SAAN U CHI

 

চলছে ডাইনো আর টুটি সিরিজের নতুন বইয়ের কাজ, সেটার ভিলেইন ডিজাইন করলাম, এই টাইপ কাজ করতেই মজা লাগে বেশি। 

May 06, 2023

Pencil drafts for a new Comics

FIVERR এ এক বিদেশী ক্লায়েন্টের কাজ করছি, দারুণ গল্প আর ইন্টারেস্টিং সব ক্যারেক্টার। সব কাজের ফাঁকে সপ্তাহে দুই পৃষ্ঠা করে, মোটামুটি গোটা দশেক পাতা শেষ এরি মধ্যে। আর ক্যারেক্টার গুলি হাতে এসে গেলে আঁকা অনেক সহজে হয়। তাও এখনো অনাবশ্যক ডিটেইল এড়াতে পারি না, আসলে অনেক বেশি প্র্যাকটিস করতে হবে। তাহলে ডিটেইল এমনি কমবে।

FIVERR এর দুইটা দারুণ ব্যাপার,

১. ডেডলাইন কাউন্টডাউন, সুতরাং মাথা ব্যাথা, বা ভাল লাগতেছে না বলার সুযোগ নাই। কাজ নামবেই।

২. বিল ভালো ও সেটা মার যাবার উপায় নাই।

আর কী চাই? 

 




April 27, 2023

Concept character: Crab clan female

এক ফরেন ক্লায়েন্ট তার কমিকস এর কাজ দিলো। আগের ক্যারেক্টার ডিজাইন এত ভয়াবহ যে সেটা দেখে আঁকার চাইতে ওকে বললাম আমি সব ফ্রি রিডিজাইন করে দেই। ভাগ্য ভাল এর আগে ওই ভয়াবহ ডিজাইন এ আর কোন বই বের হয় নি। তাই রাফলি নতুন করে সব ক্যারেক্টার আবার করে নিচ্ছি। 




আগের ডিজাইন।   

April 25, 2023

Morning study 25.4.23

নোট: ক্রিয়েচার ডিজাইনের আগে একটা দারুণ বুদ্ধি হল একেবারে মাইক্রো স্কেলের পোকামাকড় আঁকা। মানুষের শরীরেই যে কত ভয়াল দর্শন পোকামাকড় আছে, খালি সাইজে ছোট বলে আমরা ভয় পাচ্ছি না। নিচের ছবির প্রায় সব গুলি-ই মানুষের চোখের পাপড়ির পোকা! এইগুলি আর ডিজাইন করার কিছু নাই, রীতিমত ডিজাইনড সাই-ফাই ক্রিয়েচার।



April 21, 2023

অবলোপী কমিকস চলছে

কমিকস এ আঁকার চাইতে গল্প বলাটাই গুরুত্বপূর্ণ। কমিকস মূলতঃ গল্পটা সুন্দর করে বলা, আঁকা হল সেটার ডেকোরেশন। বেস্ট হয় যদি দুইটা দুইটার সম্পূরক হতে পারে। আমার কাজে এর কোনটাই ঠিক হচ্ছে না, অনেক চেষ্টা করে একটা পেইজ সাজাই, আঁকি, কিন্তু শেষে আর ভালো লাগে না। এবারের কমিকস এর গল্পটা অনেক ভেবে ভেবে করতে চাচ্ছি, ক্যারেক্টার এর পারসোনালিটি নিয়ে ভাবছি, যেটা টের পেলাম ক্যারেক্টার সবাই খুব একা হয়ে যাচ্ছে, আশপাশ মিলিয়ে যে একটা মানুষ তা হচ্ছে না, এই জায়গাটায় কাজ করতে হবে। আশা করি ৭০ বছর বয়সের মধ্যে সব শিখে ফেলবো। 




 

March 30, 2023

অবলোপী: নিহিলিন সিরিজের নতুন গল্প

 ভাল আঁকা মানেই ভাল কমিকস না, এটা আরো আগে জানলে ভাল হত। ইদানীং গল্প ভালো করার প্রাণান্ত চেষ্টা করছি, কিন্তু কিছুতেই জমছে না। সেই বিরক্তি থেকে আঁকাও খারাপ হচ্ছে। দেখা যাক এই বই কী দাঁড়ায়। কিশোর আলো ম্যাগাজিনের ধারাবাহিক প্রকাশিত হচ্ছে। 








Politricks: poitical cartoon exhibition of bangladesh


প্রতিযোগীতার কল ফর এন্ট্রি। 


দারুণ একটা সেশন হয়ে গেল গত ক'দিন। পলিটিকাল কার্টুন কমে যাচ্ছে ইদানীং, একটা কারণ এই সরকারের তোষামোদীদের মারমুখি আচরণ, আর ডিজিটাল সিকিউরিটি এক্ট এর জুজু। অন্য কারণ- কার্টুনিস্ট রা এখন সচ্ছল। চাইলে বরং সরকার দলীয় কাজ করে বেশি ইনকাম পাতি করা সম্ভব। সুতরাং তাদের বিরুদ্ধে গিয়ে কেন বাবা ডিম খাওয়া? তার চেয়ে সঠিক পথে ডিম পোচ বেটার অপশন। হাহা, যাই হোক। সিমু নাসের ভাই বেশ কয়েকদিন আগে বলেছিলেন যে আসলে আরো কত বৈরী সময়ে যে কত কার্টুন দেশে হয়েছে সেটা অনেক তরুণ কার্টুনিস্টরা জানেই না। তাহলে আমরা কি একটা শুধু রাজনৈতিক কার্টুনের প্রদর্শনী করতে পারি কিনা। আর সেখানে তরুণেরাও আঁকলো, তাদের থেকে বাছাই দলকে নিয়ে একটা কর্মশালা হল, কার্টুনিস্ট, লেখক, উকিল (আইন প্রসঙ্গে) এদের কিছু সেশন থাকলো। আইডিয়া দারুণ। তবে আমরা জোগাড়যন্ত্র করার আগেই জারি হয়ে গেলো করোনার শেষ লকডাউনটা। আইডিয়াটা অন্য ট্যাব এ রেখে দৈনন্দিন কাজে ঢুকে গেলাম।

ফাইনালি এবারের বইমেলা চলাকালীন আবার কথা হল সিমু ভাইয়ের সাথে, এখন ই না করলে আবারো বছর কয়েক পরে মাথা চাপড়ানো হবে। সুতরাং কাজে নেমে যাই। এ ক্ষেত্রে বড়ো মোটিভেশন হিসেবে কাজ করে ভেন্যু বুক। ভেন্যু টাকা পয়সা দিয়ে বুক করলে কিছু একটা নামেই। অনেকে শুনেছি বিদেশ থেকে বিয়ে করার  ঝটিকা সফরে যখন আসে আগে কমুনিটি সেন্টার বুক করে। মেয়ে হয়ত পাওয়া যাবে, কমুনিটি সেন্টার না-ও পাওয়া যেতে পারে। সেটা তখন একটা বিরাট মোটিভেশন হিসেবে কাজ করে।

যাই হোক, মোটিভেশন ডান, আমরা-মানে আমি, ইআরকি সম্পাদক ও বহুদিনের বড়ভাইসুলভ বন্ধু সিমু ভাই, ফওজিয়া আর তার গৌতম বুদ্ধ টাইপ জামাই ম্যগনাস- একটা ঘরোয়া সভামত করে (মূলত খেয়ে দেয়ে ঢেঁকুর তুলে) ঠিক করলাম ই এম কে সেন্টার ই এই কাজে বেস্ট। কারণ তাদের একটা 'আড্ডা' নামে রুম আছে। সেখানে অনায়াসে ওয়ার্কশপ চালানো যাবে। যদিও সেখানে ঢোকা অনেকটা পুলসিরাত বা  ইমিগ্রেশন পার হবার মত। রসকষহীন কিছু গার্ড তিন চারবার চেক করে ঢোকানোর পরে চোখ সরু করে তাকিয়ে থাকে যেন আমরা তার অজান্তে কোন একটা এক্সপ্লোসিভ নিয়ে ঢুকে গেছি, উদ্দেশ্য বিল্ডিং এর এক পাশ উড়িয়ে দেয়া।

তো সেই ইমিগ্রেশন সহ ইএমকে বুক করে এবারে কার্টুন খোঁজার পালা। 

এবারে সহজ হল কারণ কাউকেই নতুন আঁকতে হচ্ছে না, যে যার সিলেক্টেড কিছু কাজ পাঠাবে, বিভিন্ন আমলের কাজ। আর তরুণেরা তো মেইলে পাঠাচ্ছেই। সেখান থেকে প্রাথমিক বাছাই করবেন আহসান হাবীব, আর শেষে গিয়ে শিশির ভট্টাচার্য। 

ফাইনালি প্রায় ৫০০ কার্টুন (ছোটদের ও বড়দের মিলিয়ে) জমা পড়লো। সেখান থেকে গলদঘর্ম হয়ে কাটাই ছাঁটাই করে টিকলো ১৪৫ টা। পেশাদার কার্টুনিস্ট এর মধ্যে ২১ জন। বাকি সব নভিশ তরুণ। সব মিলে জমে গেল প্রদর্শনী। তবে এবারের সবথেকে দারুণ ব্যাপারটা হল এর ওয়ার্কশপটা। কে নেই সেখানে? রফিকুন নবী স্যার, আফসান চৌধুরী, আহসান হাবীব, শিশির ভট্টাচার্য, আনিসুল হক এঁরা ছিলেন প্যানেল ডিসকাশন এ! লাইফ টাইম অভিজ্ঞতা। এর বাইরে এক ঝাঁক তরুণ ছিলেন গুরুত্বপূর্ণ কিছু সেশন নিয়ে, মাহা মীর্জা (তরুণ উন্নয়ন ও অর্থনীতি বিষয়ক গবেষক) দারুণ একটা সেশন নিলেন বাংলাদেশের দুর্নিতী কে তথ্য উপাত্ত দিয়ে একোটা দারুণ ভিজুয়াল করলেন। আইন নিয়ে চমতকার সেশন নিলেন সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবি ইমতিয়াজ ফারুক। ডিজিটাল রাইট এর ফাউন্ডার মিরাজ আহমেদ চৌধুরী নিলেন ডিজিটাল তথ্য অধিকার নিয়ে একোটা খুব গুরুত্বপূর্ণ সেশন। আর শেষদিনে চলে এলেন আমার সম্পাদক নুরুল কবীর স্বয়ং! আর সুদূর বনশ্রী থেকে চলে এসেছিলেন আমাদের কার্টুনিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি আমার দেখা অন্যতম অমায়িক মানুষ জাহিদ হাসান বেনু ভাই।

সব মিলে আমার জন্যেই প্রগ্রামটা দারুণ একটা স্মৃতি হয়ে থেকে গেল।

আর শেষের দিন নাসরীন সুলতানা মিতুর একটা জেন্ডার নিয়ে সেশন ছিল, অনেক কিছু শিখেছি।  

যাই হোক কাজের মাঝেই আমার ফুসফুসের সংক্রমণ ইত্যাদীতে মাঝের খুব গুরুত্বপূর্ণ এক সপ্তাহ শয্যাশায়ী থাকায় সে সময়টুকু কিছুই করতে পারিনি, তবে শেষ মুহুর্তে সেটা ব্যাকাপ দিয়েছি বেশ খানিকটা। আর ইআরকি টিম দারুণ কাজ করেছে সবাই মিলে, আরেক ফওজিয়া (ফিজা) আমাদের আগের থেকেই বন্ধু মানুষ সে কার্টুন জোগাড়ের দুরূহ কাজটা করেছে, আর হঠাত হঠাত কল পেয়ে কাজীপাড়া টু কাঁটাবন ছোটাছুটি করতে হয়েছে। অন্য ফওজিয়া প্রথমত গুগল, মেটা আর এক্সেল সামলেছে (অন্যতম কঠিন কাজ) সমস্ত পেপার ওয়ার্ক ও প্ল্যান সাজানো প্লাস সব কোথায় কী হচ্ছে তার গুরুদায়িত্ব ছিল তার হাতে । আর এবারেই প্রথম আমাদের প্রদর্শনীর একজন কিউরেটর ছিল- আমাদের এস.এম. রাকিব, প্রথম আলোতে দারুণ সব ইলাস্ট্রেশন করছে এখন। আর অন্যান্য সব বারের মতই তুর্কী তরুণ মাহাতাব মূল কাজের সময় তার পুরো গ্যাং নিয়ে ছিল। 

সার ইভেন্ট শুরুর সময় সবাই মিলে সর্বদা সজাগ ছিল, সবার নাম হয়ত মনে পড়বে না, ছিল আমাদের খাই-দাই মামা শিহাব, ছিল আনজু, রাজীব গান্ধী, শফিক হীরা (গ্রাফিক্স এর নীরব যোদ্ধা), সালমান সাকিব, সিয়াম, আর নাম ভুলে গেছি দুইজন। 

তরুণদে কার্টুনিস্ট দের উৎসাহ ছিল অনেক বেশি, এবং আমার ধারনা এদের অন্তত কয়েকজন কার্টুন করাটা আরেকটু সিরিয়াসলি নেবে, তাহলেই এই সব খাটনি সার্থক।

শেষের দিনে পুরস্কার দেয়া হল, শর্ট লিস্ট দশজন পেল ক্রেস্ট, সবাই গণহারে সার্টিফিকেট। আর প্রথম তিনজন সাথে পেল যথাক্রমে ৫০,৩০ ও ২০ হাজার টাকা। 

তারা হল জাহিদ জামিল, দুরন্ত সাদাত মাহবুব, অরিন্দম কুণ্ড অয়ন। প্রথম ও তৃতীয় জন চারুকলার।  আর দুরন্ত পড়েন  জাহাঙ্গীরনগর এ অর্থনীতি তে।

আশা করি কার্টুনগুলি একটা গ্যালারি আকারে এখানে তুলে দেব শিঘ্রী। 


March 20, 2023

দৈনন্দিন



এমনি এমনি কিছু পুরানো স্কেচবুক প্র্যাকটিস পেইজ


গত ছ'মাস ধরে বেশ কিছু শারীরিক সমস্যায় ভুগছি (ব্লগে এসব নিয়ে লেখার মানে নাই, তবে এই ব্লগ এখন কিছুটা আন্ডারগ্রাউন্ড, ও মৃত, সবাই এখন ফেইসবুক এ আছে। সেই সুযোগে কিছুটা পারসোনাল ডায়েরি টাইপ লেখা এখানেই লিখছি)। গত কদিনে এর সাথে যোগ হল ফুসফুসের সংক্রমণ। কফের সাথে পঁচা রঙের রক্ত যাচ্ছে। এন্টিবায়োটিক এর ঘোর বিরোধী হলেও এখন না খেয়ে উপায় নেই।

এর মধ্যে একটা উপলব্ধি হল জীবনে ভাল -মন্দ, সুখ দুঃখ হাত ধরাধরি করে হাঁটে। এই প্রবল মন খারাপ করা শরীরে একটা দারুণ খবর পেলাম, ক্যালিফোর্নিয়া কলেজ অফ আর্টস এ আমার পোর্টফোলিও পাঠিয়েছিলাম কমিকস এর ওপর মাস্টার্স এর জন্যে আমি এলিজিবল কি না, সেটা বেশ কিছু ধাপ পেরিয়ে জানালো আমাকে ওরা ফুল মেরিট স্কলারশিপ দিচ্ছে! সব ঠিকঠাক থাকলে (এবং ভিসা হলে) আর তিন মাস পরে পড়তে যাচ্ছি সেখানে। আর ওদের একটা দারুণ সুযোগ আছে, সেটা হল বছরে শুধু সামার, মানে জুলাই- আগস্ট থাকলেই চলবে, এটাকে বলে 'লো রেসিডেন্সি' মডেল। বাকিটা আবার বাংলাদেশে। আমার জন্যে অসাধারণ। ওখানের ডিন জাস্টিন হল আমার একটা জুম এ ইন্টারভিউ নিয়েছিলেন স্কলারশিপের আগে যার মূল উদ্দেশ্যই ছিল আমি কমিকস অলরেডি আঁকি ও পাবলিশ ও করি এর পরেও আমি ওদের থেকে আর কী শিখবো বলে আশা করি। আসলে ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে ওরা এটাও দেখতে চায় যে আমি কি ওই দেশে সেটেল এর জন্যে তক্কে তক্কে আছি কিনা, স্কলারশিপ অপাত্রে যাবে তাহলে। বেচারার জানার কথা না আমার মা, বোন ওখানেই থাকে। বহুবার আমাকে ডাকার পরেও যাইনি ও ওখানের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিক হবার জন্যে ফর্ম পূরণ করিনি বলে তারা গোস্বা হয়ে আছেন। যাই হোক, পরে যখন বুঝলো যে আমি আসলে একটা গাইডেড লার্নিং (ইউটিউবের জোড়াতালি না) চাচ্ছি। আর দেশে ফিরে আমি আমার নিজের দেশের গল্প নিজেদের মতে করে বলার চেষ্টাটা আরো ভালো করে করতে চাইছি। সে মনে হল বেশ খুশী হল। 

যাই হোক। এটা আমার জন্যে দারুণ ব্যাপার, অনেকদিন পর কৈশোরের উত্তেজনা বোধ করছি, তবে আমার চেয়ে উত্তেজিত মিতু। সে আমার যে কোন ভাল খবরে আমার চেয়ে বেশি উত্তেজিত থাকে। দু' মাস ওকে ও বাসার আহ্লাদী মার্জারকুল ফেলে থাকতে হবে ভেবে কিছুটা ডাউন ও লাগছে।

যাই হোক, সবার আগে গলা দিয়ে পঁচা কফ পড়া থামুক, দিল্লী বহুত দুরস্ত আভি।

March 17, 2023

দুবাই গোল্ড

এক খুনের আসামীর দেয়া সোনার দোকান উদ্বোধনে দুবাই চলে গেছে সাকিব আল হাসান। ডিবি পুলিশ তাকে আগে থেকে সতর্ক করার পরেও। জ্বর শরীরেও না এঁকে থাকা গেলো না। 

 

হ্যাংওভার কাটিয়ে

একটা সময় ছিল সব জায়গায় লেখা থাকতো (অবশ্যই এখনো আছে) 'রাজনৈতিক আলাপ নিষেধ'। এখন অবস্থা উলটো। এখন যেন রাজনীতি ছাড়া অন্য আলাপ জমেই না। ...