Nathan Fowks নামের গ্রেট আর্টিস্টের টিউটরিয়াল দেখিছ টানা ক'দিন। আবারো পেইন্টারলি করে ক্রে কালারিং বোঝার চেষ্টা চালাচ্ছি। আসলে মাথা থেকে ড্রয়িং আর পেইন্টিং- এই দুইটা ডিপার্টমেন্ট আলাদা না করা পর্যন্ত এটা শিখতে পারব না।
March 23, 2018
March 21, 2018
কার্টুনিস্ট ও আঁকিয়েদের জন্যে ক্যারিয়ার টিপস
ব্লগে একেবারেই অনিয়মিত ছিলাম প্রায় এক বছর। এবারে ভাবছি অন্তত প্রতি সপ্তাহে একটা জনসেবামূলক পোস্ট দেব। তার একটা আজ দেয়া যাক। সবচেয়ে বেশী যেটা লেখার জন্যে বারবার ট্যালেন্টেড আঁকিয়েকূল অনুরোধ করেছে সেটাই ধরি। বাংলাদেশে কার্টুন-ইলাস্ট্রেশন ক্যারিয়ার আসলে কতটুকু সম্ভাবনাময় এবং সেদিকে এগোনোর ভাল উপায় কী?
প্রথমেই বলে রাখি- বেশী উত্তেজিত না হওয়া ভাল। সত্যি কথা হল যে পরিমাণ সম্ভাবনাময় ভালো ভালো আঁকিয়ে এই মুহূর্তে আছে বা তৈরী হচ্ছে, বাংলাদেশের মার্কেটে এই সেক্টরে অত চাকরি নাই। এটা আগে বুঝে নিতে হবে। তবে চাকরির বাইরে যদি কাজের কথা বলা হয় তবে অফুরন্ত কাজের সম্ভাবনা আছে। স্ট্রাগলিং আঁকিয়েদের এগোনোর ক্ষেত্রে অনেক সমস্যার মুখে পড়তে হয়ে, আমি সংক্ষেপে কী করিলে কিভাবে এগোতে পারিবেন সেটা লিখে দেই- ক্যাজুয়ালি,
১. আঁকুন ও দেখান
এর কোন বিকল্প নেই। প্রথমত আঁকা শিখতে হবে। সেটা ভাল না হলে পরের কিছু আর পড়ে লাভ নেই। তবে এটা একটা ধারাবাহিক যাত্রা। আজকে যেটা মনে হবে মাস্টারপিস এঁকেছি এক বছর পরে সেটা কাউকে দেখাতে যদি লজ্জ্বা না লাগে বুঝতে হবে আপনি আটকে গেছেন আর নিজেই নিজের কাজে মুগ্ধ হয়ে পড়েছেন। শিখব কোথায় এই প্রশ্ন এখন করার মানে নাই। অনলাইনে এখন দুনিয়া খোলা। চাইলে পৃথিবীবিখ্যাত আর্ট স্কুলগুলির অনলাইন কোর্সে ভর্তি হোন। ইউটউবে দেখুন টিউটোরিয়াল, বই পড়ে স্টাডি করুন। স্কেচবুক নিয়ে বের হয়ে যান পছন্দের বিষয় স্টাডি করতে। আর এরপরের যেটা সেটা হল- সেটা অন্যদের দেখান। তবে এইটা সবথেকে টৃকি পার্ট। আপনি অসাধারণ আঁকেন কিন্তু কেউ জানে না তাহলে লাভ নেই। যেভাবে পারেন আশেপাশের মাধ্যম ব্যবহার করুন। ফেইসবুক, ইন্সটাগ্রাম, ব্লগ, টাম্বলার যেটাতে আপনার দর্শক বেশী সেটাতেই শেয়ার করুন। তবে সাবধান। মানুষের বিরক্তির কারণ হবার দরকার নেই। আজ বিশেষ দিবস, সবাই ফেইসবুকে কিছু একটা দিচ্ছে, তাহলে আমারো কিছু একটা না দিলেই না, এটা কোন আর্টিস্টের কথা না। আঁকুন নিজের তাড়না থেকে। আর কখনই-প্লিজ লাইক মাই পেইজ, যদি ভালো লেগে থাকে শেয়ার করুন- এইগুলি বলবেন না। কারো ভালো লাগলে সে এমনিতেই সেটা প্রচার করবে। কাজ ভাল করুন। সেটা ছড়াবেই। 'লাইক দিন' বলা মাত্র আপনি আসলে সস্তা হয়ে যাবেন। মানুষ আপনাকে আরো দশটা ফেইম সিকারের সাথে গুলিয়ে ফেলবে। এখানে ছ্যাবলামি আর স্মার্ট মার্কেটিং এর মাঝে একটা ফাইন লাইন আছে। সেটা মেনে চললেই হয়।
যেমন Jake Parker সেদিন তাঁর একটা ইউটিউব ভিডিও ছাড়লেন। সেখানে তাঁর স্কাইহার্ট নামের একটা বিরাট গ্রাফিক নভেল তিনি কিভাবে এঁকে শেষ করেছেন সেটা জানালেন। এবং শেষে বললেন,
ইউটিউবে আমি অনিয়মিত। কারণ শুধুমাত্র কন্টেন্ট দিতে হবে বলে একটা কিছু বানিয়ে পোসট করা মানে ভক্তদের সময় নষ্ট করা, আমি যদি সত্যি ই গুরুত্বপূর্ণ বলে কিছু জানানোর আছে মনে করি শুধু তখনই কিছু একটা পোস্ট করি।
সুতরাং প্রচারের ক্ষেত্রে এটা খুবই সাবধানে হ্যান্ডল করার বিষয়, মানুষের বিরক্তির কারণ হবার চাইতে প্রচার না করে কাজ শেখা বরং ভালো।
২. বড় কোন আর্টিস্টকে গুরু ধরুন
শিল্পকলা মূলতঃ গুরুমুখী বিদ্যা। গুরু বলতে সেই সত্য যুগের যোগী কাউকে ধরার কথা বলা হচ্ছে না। যেখানে গুরুর পায়ে হত্যে দিয়ে পড়ে থেকে জীবন যৌবন শেষ করে গুরুদক্ষিণা গুণতে হবে শেষে। এমন কোন আর্টিস্টের সাথে সাথে থাকুন যিনি অন্তত আপনার চেয়ে ভালো আঁকেন, এবং মানুষ হিসেবে ভালো। এই জিনিসটা কিন্তু অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অনেক ভালো আঁকিয়ে কিন্তু ভিতরে ভিতরে ছোটোলোক ধরনের, এমন মানুষ এড়িয়ে চলাই ভালো। সবসময় নিজের চেয়ে ভালো আঁকিয়েদের সংস্পর্শে থাকলে ভিতরে একটা তাড়না কাজ করবে যে আমাকে আরো ভালো করতে হবে।
অনেক ক্ষেত্রেই বরং উল্টোটা দেখা যায়। সাধারণতঃ ফাঁকিবাজ আঁকিয়েরা ঘোরাঘুরি করে তার চেয়ে পঁচা আর্টিস্টদের সাথে যাতে নিজেকে তাদের চাইতে বড় আঁকিয়ে মনে হয়! আর যদি মনে হয় আমার চাইতে বড় আর্টিস্ট তো দেশে দেখি না। ভাল কথা, তাহলে বাইরের দেশে খুঁজুন। মাস্টার আঁকিয়েদের তালিকা গুণে শেষ হবে না।
৩. ভিজিটিং কার্ড ও ওয়েবসাইট বানান
এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মাঝে মাঝেই আউ-ফাউ কিছু মিটিং বা সেমিনারে যাওয়া পড়বে, চেষ্টা করুন সেখানে মানুষের সাথে পরিচিত হতে। জোর করে না, যাকে সমমনা মনে হবে আর কি। এসব জায়গায় কথা শেষে বাড়িয়ে দিন নিজের ভিজিটিং কার্ডটা। আর যেহেতু আঁকেন, সেহেতু নিজের একটা গ্রাাফিক্স বা ড্রয়িং সেখানে থাকলে ভাল। তবে নিজের চৌদ্দটা ডেজিগনেশন বানিয়ে হাসির পাত্র না হয়ে সিম্পল একটা অকুপেশন লিখুন, যদি কার্টুন আঁকেন তবে লিখুন 'কার্টুনিস্ট'। যদি এনিমেশন
করেন তবে লিখুন 'এনিমেটর'। আপনি যে মাঝে মাঝে বাঁশিও বাজান সেটা লেখার দরকার
নাই। । সেই সাথে পারলে তাঁর কার্ডটাও নিন, সংগ্রহ করুন। কার্ড রাখার একটা এলবাম কিনে নিন। ট্রাস্ট মি, এটা কাজে লাগবেই। এটার মানে কিন্তু এই না যে যার সাথেই দেখা হবে কার্ড দিয়ে বলবেন যে,
-ভাই আমারে কাজ দ্যান।
এটার মানে নেটওয়ার্ক বানানো। এরকম ১০০ মানুষের সাথে আপনার যোগাযোগ থাকলে দেখবেন কিছু মানুষ কাজের সময় আপনার কথা ভাববে। মানুষের সাথে মিশুন আন্তরিক ভাবে। শুধু কাজ দিবে ভেবে মেশার মত ছ্যাবলামি করলে আপনি একটা ধান্দাবাজ ছাড়া আর কিছু হবেন না। যাদের ভাল লাগে তাদের সাথে মিশুন, কথা বলুন। কাজ পান বা না পান এই সম্পর্কগুলি-ই জীবনের একটা ট্রেজার।
ভাল কথা, ফেইসবুক পেইজ যাদের আছে সেটা খুব ভালো কথা, কিন্তু একটা ওয়েবসাইট থাকা খুবই জরুরি। কারণ ফেইসবুক পেইজ খুবই ইনফর্মাল একটা জিনিস। আসল সিরিয়াস ক্লায়েন্ট আপনার ফেইসবুক পেইজ দেখতে অতটা সস্তি বোধ করবে না। আর দেশের বাইরে যে কেউ আপনি আসলে কতটূকু প্রফেশনাল সেটা জানতে আগে খুঁজবে আপনার ওয়েবসাইট। সুতরাং বেশ ভাল দেখতে একটা ওয়েবসাইট করুন, সেটার এড্রেস রাখুন ভিজিটিং কার্ডে।
৪. পোর্টফোলিও রাখুন সাথে
যে কোন ক্লায়েন্ট মিটিং এ সাথে নিজের কাজ রাখুন। নিজেকে যতটা সেলিব্রেটি ভাবেন আসলে আপনি অতটা নন যে ক্লায়েন্ট আপনার চেহারা দেখেই বলবে- আরেহ্, আপনি?
রিয়েলিটি হল, ক্লায়েন্ট প্রথমেই আপনি কাজটা পারবেন কিনা সেটা দেখতে চাইবে আপনার স্যম্পল কাজ দেখে। আমার মতে সবথেকে স্মার্ট উপায় হল একটা ট্যাব রাখা। মোবাইলে কিছু দেখালে খুব সস্তা দেখায়, মনে হয় বন্ধুকে কিছু একটা দেখাচ্ছেন। তার চেয়ে একটা ইঞ্চি দশেক ট্যাবে আপনার সাম্প্রতিক কাজ রাখুন, চাইলে একটা পিডিএফ করে রাখুন। কথার সময় প্রাসঙ্গিক হলে আপনার কাজ দেখান। একগাদা পেপার কাটিং নিয়ে যাওয়াটা একটু 'ইয়ে' হয়ে যাবে, আর ট্যাবটা ক্যাজুয়ালি বের করা ভাল যাতে বোঝা যায় শুধু ক্লায়েন্টকে দেখাতে না, আপনি অন্য কাজেও এটা ব্যবহার করে থাকেন।
আর ট্যাব দামি বা আনা ঝক্কি ভাবলে একটা স্কেচবুক রাখুন, যেখানে অন্তত কিছু আঁকা ভবেচিন্তে করা, মানে ক্লায়েন্ট দেখবে এটা ভেবেই করা।
৫. সমাজে থাকুন
আমি বিরাট আর্টিস্ট তাই একা একা থাকি- এটা বোকাদের কথা। একা একা মানুষ থাকলে সে বোকা বোকা হয়ে যায়। ভাবে সে-ই পৃথিবীর কেন্দ্রে। সবেথেকে ভাল হয় সমমনা দারুণ কাজ করে যারা তাদের নিয়ে থাকা, তাদের সাথে থাকা। সবসময় আঁকতেই হবে এমন না। আড্ডা দেওয়াও একটা জরুরি কাজ। এবং এভাবেই বেশ কিছু আপনার কাজের সাথে মেলে বা আপনি করতে চান এমন কাজেরও সন্ধান পেয়ে যাবেন।
মনে করার কারণ নেই মাত্র ৫ টা পয়েন্ট অক্ষরে অক্ষরে মেনে চললেই সব সমাধান। আসলে প্রত্যেকটা মানুষ আলাদা, তার সমস্যা ও সমাধানও আলাদা হবে। তবে চোখ কান খোলা রেখে কমন সেন্স ব্যবহার করলে অনেক আরামে চলা যায়। আর কোন কিছু নিয়েই দুইটা জিনিস না হওয়া ভাল
- অতি সিরিয়াস (আমাকে পৃথিবীর সেরা হতেই হবে!!!)
- অতি সন্তুষ্ট
পরেরটা আসলে বেশি ভয়ানক। অনেক আঁকিয়েকে আমি আশেপাশেই দেখেছি নিজের কাজ নিয়ে অতি আত্মবিশ্বাসের কারণে দিন দিন কাজ আরো বাজে হয়ে যাচ্ছে, যেটা প্রাইয় অসম্ভব একটা ব্যাপার, নিজে এঁকে নিজেই মুগ্ধ হয়ে গেলে আপনি শেষ। দিন শেষে নিজের কাজের সবচেয়ে বড় সমালোচক হতে হবে আপনার নিজেকেই।
March 08, 2018
জাফর ইকবাল স্যার ও আমাদের মসজিদের ঈমামের বয়ান
টেক্সট
বইয়ের কাজ চলছে। জাফর
ইকবাল স্যার আর ইয়াসমিন ম্যাডামের
সাথে বলতে গেলে প্রায়দিনই
তাঁদের বনানীর বাসায় বসে থাকি। সেই
সাথে দুই বেলা নিয়মিত
তাঁদের অন্ন ধ্বংস করে
যাচ্ছি আমি আর মিতু।
দিন দিন স্যারের নতুন
করে ফ্যান হয়ে যাচ্ছি। এত
পজিটিভ মানুষ যে হতে পারে
আমার ধারনা ছিল না। কারো
সম্পর্কেই তাঁর কোন বাজে
মন্তব্য নেই, ভয়ানক বিরক্তিকর
মানুষকেও হাসিমুখে ডিল করেন তিনি।
এইরকম এক দিন নিজের
বাসা থেকে আমাদের এলাকার
মসজিদে শুক্রবার জুমার নামাজে গেছি। বাংলা বয়ান চলছে, অল্প
বয়সি এক নতুন ঈমাম,
কোরবানীর ঈদ সামনে রেখে
চামড়ার ভাগাভাগি বিষয়ক কোন আলোচনা করছেন।
এমন সময় হঠাত খেয়াল
করলাম তিনি উত্তেজিত চিতকার
শুরু করেছেন। সেটা এমন
- ‘আর এখন? এখন আমাদের দেশের নাস্তিক মুরতাদেরা কোরবানীর বিরুদ্ধে কথা বলে!’
আমি উৎকর্ন হলাম।
এমন বিরাট সংবাদ আমি সংবাদপত্রে কাজ
করেও মিস করে গেলাম?
শুনি কী বলে। তারপরের
কথা হল-
এই দেশের অনেক বড় শিক্ষিত, ঢাকা ভার্সিটির বড় পরফেসর জাফর ইকবাল, সে বলেছে গরু নাকিমানুষের চেয়ে শ্রেষ্ঠ! এই সব নাস্তিকদের...
আমি
হতভম্ব হয়ে ব্যাপারটা বোঝার
চেষ্টা করলাম। এই মূর্খ লোকটা
মুহম্মদ জাফর ইকবাল যে
শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ান সেটাও জানে
না তা বোঝা গেল
কিন্তু পরের অংশটা কোত্থেকে
এল? গত ৪-৫
মাস স্যারের সাথে সাথেই ছিলাম,
গরু বিষয়ক কোন কথা উনি
কোথাও বলেছেন বলে শুনি নাই।
একটু পরেই বুঝতে পারলাম,
কারণ ঈমাম বলছেন-
‘প্রথম আলো পত্রিকায় এই জাফর ইকবাল লিখেছেন গরুকে কোরবানী দেয়া যাবে না, সে মানুষের চেয়ে সেরা জানোয়ার’।
ঘটনাটা
হল কিশোর আলো তে শাহরিয়ার
ভাইয়ের একটা কার্টুন কে
পেঁচিয়ে ওইরকম একটা কিছু বানানোর
চেষ্টা হয়েছিলো। যেখানে একটা ভিন গ্রহে
মানুষ যায় সেই গ্রহে
গরুর মত দেখতে প্রানীরাই
সব চালায়। তারা বলে মানুষ
তো কোন ছাড় তারাই
বরং সেরা। কোরবানির আগে এটা থেকে
দুইয়ে দুইয়ে পাঁচ করার চেষ্টা।
কিন্তু সেই চেষ্টাটা করেছে
একটা অখ্যাত পোর্টাল, আরো অসংখ্য আগড়ম
বাগড়ম ভুয়া নিউজ বানানোর
মত পোর্টালের এই নিউজে আনিসুল
হক ও জাফর ইকবাল
স্যারের হাস্যোজ্জ্বল ছবি ও নিচে
লেখা জাফর ইকবালের পত্রিকায়
গরুকে সৃষ্টির সেরা জীব বলা।
ক্লিক করে দেখা যাবে
আসল ঘটনা এমন কিছুই
না। জাফর স্যার এই
পত্রিকার উপদেষ্টা ছিলেন, সুতরাং এটা তাঁর পত্রিকা,
আর যে যা লিখছে
এটা আসলে তাঁরই কথা-
এভাবেই দূর্বল ব্যাখ্যার চেষ্টা সেখানে।
আমার
মাথায় মুহূর্তে যেটা এল এই
অল্পবয়সী ঈমাম সাহেবের তারমানে
অবশ্যই ফেইসবুক একাউন্ট আছে, এবং সেখানে
সে দিনের একটা বড় সময়
কাটায়। কারণ এই ফেইক
নিউজটা ওই পোর্টাল ছাড়া
আর কোথাও আসেনি, আর সেটা শেয়ার
হয়েছে শুধু ফেইসবুকে। আর
সেটায় ক্লিক করে সে ডিটেইল
পড়েনি ক্লিক বেইট লিংকটার।
কী ভয়ানক! আর এখন মসজিদ
ভর্তি তিনশো মানুষ যাদের অনেকেই নিরীহি মুসলিম। অনেকে সাধারণ ভ্যানওয়ালা, গার্মেন্ট কর্মী তারা জানলো জাফর
ইকবাল একজন ভয়ানক খারাপ
ইসলাম বিদ্বেষী।
এ সময় আমি আমার
চরিত্রের বাইরে গিয়ে একটা কাজ
করলাম, ঈমামের কথার মাঝে হাত
তুললাম। যদিও ভেতরে রীতিমত
ধুকপুক করছিলো কারন উপাসনালয়ে মূল
ব্যাক্তির বিপক্ষে হাত তোলা সাধারনত
ধর্মদ্রোহ। আসলেও তাই হল। আশেপাশের
অনেক বিস্মিত মানুষ আমাকে থামিয়ে দিল। যে এখন
না পরে বলেন, বয়ান
শেষ হোক। আমি বলতে
চাইলাম, উনি মিথ্যা বলছেন,
উনি ভুল তথ্য দিচ্ছেন,
উনি ঘৃণা তৈরী করছেন,
না জেনে। ফিতনা তৈরী করা মানুষ
বর্জনীয়। এই ধরনের মানুষ
মসজিদে ঢুকে ঈমাম হয়ে
যাচ্ছেন এটা মানা যায়
না। ওইদিন কিছু বলতে পারিনি,
চেয়েছিলাম ঈমাম সাহেবকে পরে
আলাদা বুঝিয়ে বলব, সবার সামনে
বলে তাঁকে অপদস্থ করা ঠিক না,
কিন্তু এখন মনে হচ্ছে
সেটাই ভুল ছিলো।
জাফর
স্যারের উপর হামলাকারী কিন্তু
একজন ফয়জুর না, এমন হাজারো
, লক্ষ লক্ষ ফয়জুর তৈরী করছে বেশ
কিছু মূর্খ মানুষ। যারা ধর্মকে সামনে
রেখে ব্যক্তিগত স্বার্থ নিয়ে কাজ করছে।
মসজিদে ঈমাম নিয়োগে আমার
মতে আরো সতর্ক ব্যবস্থা
নেয়া দরকার। সবচেয়ে স্পর্শকাতর চাকরীর এটা অন্যতম। এই
পোস্টের বেতন হওয়া উচিত
প্রথম শ্রেনীর, আর যারা আসবেন
তাঁরা ভাল শিক্ষিত হবেন।
বেশ মানসম্মত একটা নির্বাচনী পরীক্ষায়
পাশ করে তাঁরা ঈমাম
হবেন। সেটার প্রশ্নমালায় অন্য ধর্ম সম্পর্কে
প্রার্থীদের ভাবনা কেমন সেটাও জানা
হবে, তাঁর চিন্তাভাবনা ইসলামের
মতই সহনশীল কি না সেটাও
দেখতে হবে।
শুধু
গোয়েন্দা একটিভিটি করে দুই একটা
খুনের আসামী ধরে আদপে কোন
লাভ নেই। আর আমাদের
দিক থেকে যেটা করার
সেটা হল, যে যার
অবস্থানে থেকে ধর্মের নামে
মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান, শুধু সাবধান সেটা
আবার আরেক ধরনের ঘৃণার
জন্ম দিলে তার সাথে
অপরপক্ষের পার্থক্য
থাকবে না।
ক্লায়েন্ট বোঝার তরিকা
কার্টুন ড্রয়িং আর অন্যান্য ইলাস্ট্রেশন করার সুবাদে বেশ কিছু অদ্ভূত আর কিম্ভূত মানুষদের সাথে পরিচয়, দেখা-সাক্ষাত হয়েছে। তার মধ্যে কাজ করতে গিয়ে কয়েকটা প্যাটার্ন দেখেছি যেগুলিতে ফেলে দিয়ে এখন সহজেই কোন মানুষ কাজ করার জন্যে কেমন হবে সেটা বোঝা সহজ হয়। নতুন যারা কাজ করছে, তাদেরও নিশ্চই এই সব সমস্যার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। আমার নিজের অভিজ্ঞতা কিছু লিখে দিলে তা যদি কারো কাজে আসে তো ক্ষতি কী? আমার কয়েকটা ক্লায়েন্ট সম্পর্কিত অবজারভেশন এইরকম-
সমস্যা এই দলের লোকেরা প্রথমেই বলবে আসেন একদিন বসি- খবরদার, বসেছেন কি মোটামুটি জীবনের কয়েকটা দিন শেষ, বসতে বসতে পেছন ব্যাথা হয়ে যাবে কাজ আর হবে না। আসেন বসি, ভাবি কী করা যায়, আমাদের অনেক প্ল্যান- এই কথা যারা বলে আসলে তাদের কোন প্ল্যানই নাই। কাজও নাই। তারা এখনো নিশ্চিত না তারা কী করবে। তারা আসলে আপনার সাথে কথাবার্তা বলে পরে ভেবে টেবে জানাবে যে এখন তাহলে না করে কদিন পরে 'ভাল' মত করব। আসল কাজের ক্ল্যায়েন্ট আপনাকে নির্দিষ্ট কাজের কথাই বলবে। কয়টা ড্রয়িং কয়দিনে লাগবে, কালার কেমন হবে ইত্যাদি।
সমাধান একেবারে যারা শুরু করেছে তাদের পক্ষে প্রথম প্রথম এই জিনিস এড়ানো কঠিন। তবে একটা ভালো পদ্ধতি হল এদের খুব ভদ্রভাবে বলা- ভাই আপনার প্ল্যানটি আমাকে ইমেইল করুন, ফিরতি ইমেইলে আমি কোন কাজের জন্যে কত টাকা নেব আর ক'দিন লাগবে তা জানাবো। তার সাথে আমার এই প্রজেক্টের সাথে যায় এমন স্যাম্পল পাঠিয়ে দেব। এই কথার পরে বেশিরভাগ 'আসেন বসি' ক্লায়েন্ট ঝরে যাবে।
সমস্যা এই গ্রুপ আপনাকে প্রথমে বলবে কাজটা খুবই সামান্য, বি ভেরি কেয়ারফুল- এটা সাইকলজিক্যাল ট্রিক। আপনাকে আগেই বুঝিয়ে দিল এটা কিছুই না, মানে আপনি আর কয় টাকাই বা চাইবেন। এবং আদপে কাজ করার পর দেখা যাবে সেটার এডিট আসা শুরু করবে। আসতেই থাকবে। আসতেই থাকবে। ছোট একটা কাজ অনেক এডিট হবে। তারা বলবে যে আসলে তারা হ্যাপি-ই ছিলো কিন্তু তাদের বস (যিনি সাধারণত বিদেশেই থাকেন) এইটা ফিডব্যাক দিয়েছেন।
সমাধান এটার সহজ সমাধান হল আপনার প্রোপোজালে বা প্রথম ইমেইলের শেষে ছোট্ট করে লিখে দেয়া যে প্রথম যেই ডিজাইনে সবাই একমত হবে তারপর যে কোন এডিট করলেই পাঁচ হাজার টাকা। এবার যত ইচ্ছা এডিট দিন। এটা ম্যাজিকের মত কাজ করেছে আমার জন্যে।
সমস্যা এরা অতি দেশপ্রেমিক। মোটেও নিজেদের লাভের জন্যে কাজ করছে না, 'সম্পূর্ণ' অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। এটা শুনলেই ডাবল সতর্ক হন। যদি আসলেই তাই হয় তবে সেটা তাদের সমাজ সেবা, আপনার না। কিন্তু তারা প্রথমেই তারা যে কত মহান একটা কাজ নিঃস্বার্থভাবে করেন সেটা শুনিয়ে আপনাকে বোঝাবে যে কাজে কাজেই এই কাজটা আপনার বিনা পয়সায় করে দেয়া উচিত।
সমাধান বি প্রফেশনাল। সমাজসেবা আপনি করেন, কিন্তু সেটা অচেনা একজন ক্লায়েন্টের জন্যে নয়। বলে দিন আপনার যা রেট তার এক টাকাও কমবে না। তবে বিল ক্লিয়ার হলে তাদের কাজ ভাল লাগলে আপনার ইচ্ছা হলে সেখান থেকে আপনি একটা ডোনেশন দিতেও পারেন।
সমস্যা ভাই কাজটা কিন্তু খুব আর্জেন্ট,করে দিতে পারবেন? - এই কথা বলা কর্পোরেট একটা ট্রিক্স। আপনার শুনেই মনে হবে বাহ, এটা তো চ্যালেঞ্জিং বেশ। ট্রাই করি তো। এদের একটা অংশের আসলে অনেক সময় আছে কিন্তু চাপে রেখে আপনাকে দিয়ে কাজ করালে আপনার একটা সেন্স অফ প্রাইড আসবে যে বাহ্ আমি কত দ্রুত করে দিয়ে এদের বিরাট ব্যবসা বাঁচালাম। আরেকটা গ্রুপ আসলেই সব জায়গায় ঢিলেমি করে আসল কাজের জায়গায় এসে সব কিছু আর্টিস্টের ওপর চাপায়। এদেরকে যাস্ট 'না' বলুন। কারণ চাপের মধ্যে আপনি করলে দুইটা সমস্যা, তারা পরে কাজে ধরে নিবে এই সময়ই যথেষ্ট, কারণ আগে তো দুইদিনে আপনি বিশটা ড্রয়িং করেছেন তাহলে এখন কেন হবে না, বা মাত্র দুইদিনের কাজে এত টাকা চাচ্ছেন? আরেকটা আরো বড় সমস্যা হল এতে আপনার কাজের মান খারাপ হবে। পেছনের কাহিনি কেউ জানবে না, থেকে যাবে কাজটা।
সমাধান এদের উত্তরে আমি বলি, 'ভাই কে বলেছে সময় নাই? আমার তো অনেক সময়, আপনার সময় নাই, সেটার যন্ত্রনা আমি কেন নেব?'
সমস্যা এরা সাধারণত পরিচিতদের মধ্যে থাকে, তারা প্রস্তাব দেবে এমন যে একটা কাজ 'আমরা' পেতে পারি, তুমি কিছু ড্রয়িং কর, 'ক্লায়েন্ট' যদি খায় তাহলে টাকা পাব। সাবধান। সে ছদ্মবেশী ক্লায়েন্ট ছাড়া আর কিছুই না। যে কাজ দিচ্ছে সে-ই ক্লায়েন্ট। এই গ্রুপটা পরিচয়ের সুযোগ কাজে লাগিয়ে এমন ভাব ধরবে যেন আপনি আর সে একটা টিম। সবাই মিলে একটা কাজ পাচ্ছি।
সমাধান আসলে ব্যপারটা মোটেও তা না। তাকে চক্ষুলজ্জ্বা ভুলে বলে দিন, কাজ যার নির্দেশে করব বিল ও তার থেকেই নেব। আমার ক্লায়েন্ট ভাই তুমি। কন্ডিশনাল কাজ করার চে না করা ভাল।
এখন কথা হল এত বাছাবাছি আমি এদ্দিন পরে করতে পারছি, নতুন কাজের সময় এত কিছু করাটা কঠিন হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে কী করার? নতুন আঁকিয়েদের জন্যে তবে ট্রিকস কী হবে। সেটা অচিরেই আবার লিখে তুলে দিচ্ছি ব্লগেই।
চোখ রাখুন এইখানেই :D
১. আসেন বসি ক্লায়েন্ট
সমস্যা এই দলের লোকেরা প্রথমেই বলবে আসেন একদিন বসি- খবরদার, বসেছেন কি মোটামুটি জীবনের কয়েকটা দিন শেষ, বসতে বসতে পেছন ব্যাথা হয়ে যাবে কাজ আর হবে না। আসেন বসি, ভাবি কী করা যায়, আমাদের অনেক প্ল্যান- এই কথা যারা বলে আসলে তাদের কোন প্ল্যানই নাই। কাজও নাই। তারা এখনো নিশ্চিত না তারা কী করবে। তারা আসলে আপনার সাথে কথাবার্তা বলে পরে ভেবে টেবে জানাবে যে এখন তাহলে না করে কদিন পরে 'ভাল' মত করব। আসল কাজের ক্ল্যায়েন্ট আপনাকে নির্দিষ্ট কাজের কথাই বলবে। কয়টা ড্রয়িং কয়দিনে লাগবে, কালার কেমন হবে ইত্যাদি।
সমাধান একেবারে যারা শুরু করেছে তাদের পক্ষে প্রথম প্রথম এই জিনিস এড়ানো কঠিন। তবে একটা ভালো পদ্ধতি হল এদের খুব ভদ্রভাবে বলা- ভাই আপনার প্ল্যানটি আমাকে ইমেইল করুন, ফিরতি ইমেইলে আমি কোন কাজের জন্যে কত টাকা নেব আর ক'দিন লাগবে তা জানাবো। তার সাথে আমার এই প্রজেক্টের সাথে যায় এমন স্যাম্পল পাঠিয়ে দেব। এই কথার পরে বেশিরভাগ 'আসেন বসি' ক্লায়েন্ট ঝরে যাবে।
২. এডিট ক্লায়েন্ট
সমস্যা এই গ্রুপ আপনাকে প্রথমে বলবে কাজটা খুবই সামান্য, বি ভেরি কেয়ারফুল- এটা সাইকলজিক্যাল ট্রিক। আপনাকে আগেই বুঝিয়ে দিল এটা কিছুই না, মানে আপনি আর কয় টাকাই বা চাইবেন। এবং আদপে কাজ করার পর দেখা যাবে সেটার এডিট আসা শুরু করবে। আসতেই থাকবে। আসতেই থাকবে। ছোট একটা কাজ অনেক এডিট হবে। তারা বলবে যে আসলে তারা হ্যাপি-ই ছিলো কিন্তু তাদের বস (যিনি সাধারণত বিদেশেই থাকেন) এইটা ফিডব্যাক দিয়েছেন।
সমাধান এটার সহজ সমাধান হল আপনার প্রোপোজালে বা প্রথম ইমেইলের শেষে ছোট্ট করে লিখে দেয়া যে প্রথম যেই ডিজাইনে সবাই একমত হবে তারপর যে কোন এডিট করলেই পাঁচ হাজার টাকা। এবার যত ইচ্ছা এডিট দিন। এটা ম্যাজিকের মত কাজ করেছে আমার জন্যে।
৩. দেশের কাজ করা ক্লায়েন্ট
সমস্যা এরা অতি দেশপ্রেমিক। মোটেও নিজেদের লাভের জন্যে কাজ করছে না, 'সম্পূর্ণ' অলাভজনক প্রতিষ্ঠান। এটা শুনলেই ডাবল সতর্ক হন। যদি আসলেই তাই হয় তবে সেটা তাদের সমাজ সেবা, আপনার না। কিন্তু তারা প্রথমেই তারা যে কত মহান একটা কাজ নিঃস্বার্থভাবে করেন সেটা শুনিয়ে আপনাকে বোঝাবে যে কাজে কাজেই এই কাজটা আপনার বিনা পয়সায় করে দেয়া উচিত।
সমাধান বি প্রফেশনাল। সমাজসেবা আপনি করেন, কিন্তু সেটা অচেনা একজন ক্লায়েন্টের জন্যে নয়। বলে দিন আপনার যা রেট তার এক টাকাও কমবে না। তবে বিল ক্লিয়ার হলে তাদের কাজ ভাল লাগলে আপনার ইচ্ছা হলে সেখান থেকে আপনি একটা ডোনেশন দিতেও পারেন।
৪. সময় নাই ক্লায়েন্ট
সমস্যা ভাই কাজটা কিন্তু খুব আর্জেন্ট,করে দিতে পারবেন? - এই কথা বলা কর্পোরেট একটা ট্রিক্স। আপনার শুনেই মনে হবে বাহ, এটা তো চ্যালেঞ্জিং বেশ। ট্রাই করি তো। এদের একটা অংশের আসলে অনেক সময় আছে কিন্তু চাপে রেখে আপনাকে দিয়ে কাজ করালে আপনার একটা সেন্স অফ প্রাইড আসবে যে বাহ্ আমি কত দ্রুত করে দিয়ে এদের বিরাট ব্যবসা বাঁচালাম। আরেকটা গ্রুপ আসলেই সব জায়গায় ঢিলেমি করে আসল কাজের জায়গায় এসে সব কিছু আর্টিস্টের ওপর চাপায়। এদেরকে যাস্ট 'না' বলুন। কারণ চাপের মধ্যে আপনি করলে দুইটা সমস্যা, তারা পরে কাজে ধরে নিবে এই সময়ই যথেষ্ট, কারণ আগে তো দুইদিনে আপনি বিশটা ড্রয়িং করেছেন তাহলে এখন কেন হবে না, বা মাত্র দুইদিনের কাজে এত টাকা চাচ্ছেন? আরেকটা আরো বড় সমস্যা হল এতে আপনার কাজের মান খারাপ হবে। পেছনের কাহিনি কেউ জানবে না, থেকে যাবে কাজটা।
সমাধান এদের উত্তরে আমি বলি, 'ভাই কে বলেছে সময় নাই? আমার তো অনেক সময়, আপনার সময় নাই, সেটার যন্ত্রনা আমি কেন নেব?'
৫. বন্ধু ক্লায়েন্ট
সমস্যা এরা সাধারণত পরিচিতদের মধ্যে থাকে, তারা প্রস্তাব দেবে এমন যে একটা কাজ 'আমরা' পেতে পারি, তুমি কিছু ড্রয়িং কর, 'ক্লায়েন্ট' যদি খায় তাহলে টাকা পাব। সাবধান। সে ছদ্মবেশী ক্লায়েন্ট ছাড়া আর কিছুই না। যে কাজ দিচ্ছে সে-ই ক্লায়েন্ট। এই গ্রুপটা পরিচয়ের সুযোগ কাজে লাগিয়ে এমন ভাব ধরবে যেন আপনি আর সে একটা টিম। সবাই মিলে একটা কাজ পাচ্ছি।
সমাধান আসলে ব্যপারটা মোটেও তা না। তাকে চক্ষুলজ্জ্বা ভুলে বলে দিন, কাজ যার নির্দেশে করব বিল ও তার থেকেই নেব। আমার ক্লায়েন্ট ভাই তুমি। কন্ডিশনাল কাজ করার চে না করা ভাল।
এখন কথা হল এত বাছাবাছি আমি এদ্দিন পরে করতে পারছি, নতুন কাজের সময় এত কিছু করাটা কঠিন হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে কী করার? নতুন আঁকিয়েদের জন্যে তবে ট্রিকস কী হবে। সেটা অচিরেই আবার লিখে তুলে দিচ্ছি ব্লগেই।
চোখ রাখুন এইখানেই :D
Subscribe to:
Posts (Atom)
হ্যাংওভার কাটিয়ে
একটা সময় ছিল সব জায়গায় লেখা থাকতো (অবশ্যই এখনো আছে) 'রাজনৈতিক আলাপ নিষেধ'। এখন অবস্থা উলটো। এখন যেন রাজনীতি ছাড়া অন্য আলাপ জমেই না। ...
-
আইডিয়া পাওয়া বা ক্রিয়েটিভ কাজ ইত্যাদিকে এখনো আমাদের সমাজে একটা অলৌকিক প্রতিভা হিসেবে ভাবা হয়। কিছু ক্ষেত্রে ব্যাপারটা সত্যও বটে। ত...
-
দীর্ঘ দশ মাস পর ২০১৮ সালের বিজ্ঞান বিভাগের নবম-দশম শ্রেণির ৫ টা (গণিত, উচ্চতর গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান) ও আর্টস ও কমার্স বি...
-
এইবার আমরা হুইলের আসল কাজটা দেখি। মানে রঙ করার সময় এটা আসলে কি কাজে লাগে। একটা ছবি রঙ করার সময় আসলে মূল যে ব্যপারটা মাথায় আগে আনতে হবে সেটা ...