আমার একটা বিড়াল আছে যে জন্মুসূত্রে আমার বাসার নাগরিক। এবং সে বিশ্বাস করে যে, আমরা তাকে পুষি। এবং সে আরো বিশ্বাস করে যে, আমি তার মনিব। (অহিংস ও সহিংস দুইভাবেই তার এই ভুল ভাঙ্গানোর চেষ্টা করা হয়েছে- কাজ হয়নি) তার দিনের তিনভাগের দুইভাগ সময় সে ঠিক যেই সব জায়গায় ঘুমালে আমার মেজাজ তিরিক্ষি হবে (আমার ব্যাগ, আমি না থাকামাত্রই আমার চেয়ার, আমার স্যুয়েটার, কম্বল, সর্বত্র সে তার পৌনঃপুনিক ভাগের মত শেষ না হতে চাওয়া পাতাঝরা লোমের নিদর্শন ছড়িয়ে যায়) সে সব জায়গায় এমন ভাবে ঘুমায় যেন আমি-ই তার আশ্রিত। এবং বাকি একভাগ সময় সে পৃথিবীর সর্বোচচ বিরক্তিকর মিয়াঁও, ইঁয়্যাও, ঙ্গাঁওও এমন কী মাঝে মাঝে 'ঘ্র্যাঁও' ধরণের শব্দের চর্চা করে । ত্যাক্ত হয়ে কিছু খাবার দিলে সেটা কিছুক্ষণের জন্যে থামে। সবশেষে রাত ঘনালে সে পাড়ায় মাস্তানি করতে বের হয়। তার আগে আমার পড়ার টেবিলে উঠে কতভাবে সে তার শরীর বাঁকাতে পারে তার একটা এক্রোব্যাটিক শো করে, পন্ডিতমশাইয়ের মত-ক্ষণে হেথায়, ক্ষণে হোথায়- চুলকায়।
সেদিন সে সব ভঙ্গীর কিছু খাতায় টুকে নিয়েছিলাম, তারই কিছু-
মেহেদী, তোমার কাজের ভক্ত হইতে হইতে টায়ার্ড হয়া গেলাম। তোমার বিলাই দেইখা "ম্যাঁও"- এর আরেকটা এডিশন বাইর করতে মন চাইতেসে... মার্চে দেশে আসতেছি...
ReplyDelete:D
ReplyDeleteASHEN!
লেখালেখিটা সিরিয়াসলি শুরু করে দাও!
ReplyDelete@ fahima
ReplyDelete:D
mehedi vahi,apnar lekhata pore khub valo laglo.Amadero eirokom ekta biral achey.....tar jontrona aro beshi,sobar paye paye hate r mew mew kore........Apnar jonno shuvo kamona roilo,apni egiye jan mehedi vhai
ReplyDelete..........................:)