স্কেচান্তিসের পাল্লায়
June 30, 2011
June 28, 2011
June 20, 2011
GRAFA: একটি ক্যারেক্টার ডেভেলপমেন্ট এর স্টোরি
সব্যসাচী মিস্ত্রীর কন্সেপ্ট আর্ট ওয়ার্কশপ থেকে... ১০ টা ক্লাসের পর সবার মাথা যখন ভোঁ ভোঁ করছে, তখন আমাদের সবাইকে চারটা গ্রুপ এ ভাগ করা হল। আমাদের গ্রুপের নাম টিকটিকি :)গ্রুপ মেম্বার কিমি আপু, মাহাদী ভাই, মেরাজ ভাই, আর শান্তনু। এরপর লটারি করে কিছু মজার গল্পের শিরোনাম ধরিয়ে দেয়া হল। যেমন 'অ্যালিয়েনের গর্ত' 'যাদুকর ও হাতি' আমাদের পড়ল 'দাদুর মশা নিধন অভিযান' ওই সময় আমার ওপর দিয়ে প্রবল ঝামেলা যাচ্ছিলো। উন্মাদের ঈদ সংখ্যা কড়া নাড়ছে দরজায়। থিসিসের ড্রাফট বার বার লিখছি আর কাটছি। এর মাঝে সবাইকে নিয়ে এই মজার টপিকটা কিভাবে ভালো করে আঁকা যায় তা ভাবতে লাগলাম। রাতে রাতে খালি কনসেপ্ট নামাই। গ্রুপের সবাই মিলে ক্লাসের বাইরে আঁলিয়স ফ্রাসেজ এর আগুন দামী চা, আর স্টার এর খাসী লেগ রোস্ট সাবড়াই। অবশেষে এমনি করে সার্টিফিকেট গিভিং এর দিন মোটামুটি ভাবে যা দাঁড়া হয় তা মিলিয়ে একটা পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন বানাই। হাতা গুটিয়ে সেটা পেন ড্রাইভে নিয়ে অকুস্থলে পৌঁছে শুনি... প্রেজেন্টেশন হবেনা! কারণ আর কেউ করে নাই!! খুবি মন খারাপ হ্ল, সবাই করলে কি চমৎকারটাই না হত। যাই হোক সেই জিনিস আর কোথাও দেখানো হয় নি। আজ অফিসের পিসি তে সেটা দেখে ভাবলাম তুলে দেই এখানে।
June 17, 2011
খোমাক্যাচারঃ ক্যারোলাইন
GIZ এর সাথে একটা পোস্টার প্রজেক্ট এ শর্ট টার্ম কন্সালট্যান্ট হিসেবে কাজ করছি। সেখানে আমার সাথে যেই জার্মান মহিলার নিয়মিত মিটিং হয় তাকে দেখে আঁকার লোভ সামলানো কষ্ট। পাপাইয়ের অলিভ ক্যারেক্টার এর মত। ওইদিকে মহিলা আবার হাই প্রফাইল কর্মকর্তা।ওনাকে এটা না দেখাবার কারণ জার্মান দের রস বোধ নিয়ে আমি বিভ্রান্ত, আগের যেই কো-অর্ডিনেটর ছিলেন উনি আমাকে যেদিন আগের কাজটার কন্ট্র্যাক্ট ফর্ম টা এনে দ্যান আমি দেখে মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়েছিলাম (মনে মনে, জার্মান ভাষায়- মাইনে খাইছেরে-অর্থাৎ- আমাকে খেয়েছে) মিনিমাম ৪০ পৃষ্ঠার দীর্ঘ ফিরিস্তি, কি করিলে কি হইবে ইত্যাদি, আমি প্রথমেই জিজ্ঞেস করি যে ওখানে কাজ সময়মত না দিলে কারাবাস এর প্রস্তাবনা বা বিধান আছে কি না? উনি অনেক্ষন ভাবার চেষ্টা করে বললেন 'প্রব্যাবলি নঠ' তারপর যখন শুনি প্রতি পাতায় আমার ইনিশিয়াল আর মিনিমাম ৬ জায়গায় সাইন করতে হবে তখন আবার বলি যে এই দিনিটি কি আমার এই প্রজেক্টের জন্য একটা ওয়ার্ক ডে হিসেবে ধরা হবে কি না। উনি খুবই টেনশন এ পড়ে গেলেন এবং লজ্জিত ভাবে বললেন' আয়াম ফ্রেইড, নো...'
জার্মান দের সাথে রসিকতা করার চেষ্টা আমার ওখানেই শেষ।
এই মহিলার ড্রয়িং টা তাঁর সামনে বসেই লুকিয়ে চুড়িয়ে করা। পাছে দেখে ফেললে আবার এটার জন্যে একটা ওয়ার্ক অর্ডার তৈরী করতে বসে...
June 14, 2011
JBosco Azevedo
এই ভদ্রলোক ব্রাজিলের সিনিয়র কার্টুনিস্ট,আর সে এককথায় অসাধারণ! তাঁর ব্লগ আর ক্যারিকেচার দেখে সত্যি অবাক হক্লাম কারণ, উনি আমাদের আঁকান্তিস এ পোস্ট দিচ্ছেন নিয়মিত। মনে হল কিছু একটা করা দরকার, সকালে এটা নামালাম। ওনাকে পাঠিয়ে দিলাম সেই সাথে।
Subscribe to:
Posts (Atom)
হ্যাংওভার কাটিয়ে
একটা সময় ছিল সব জায়গায় লেখা থাকতো (অবশ্যই এখনো আছে) 'রাজনৈতিক আলাপ নিষেধ'। এখন অবস্থা উলটো। এখন যেন রাজনীতি ছাড়া অন্য আলাপ জমেই না। ...
-
আইডিয়া পাওয়া বা ক্রিয়েটিভ কাজ ইত্যাদিকে এখনো আমাদের সমাজে একটা অলৌকিক প্রতিভা হিসেবে ভাবা হয়। কিছু ক্ষেত্রে ব্যাপারটা সত্যও বটে। ত...
-
দীর্ঘ দশ মাস পর ২০১৮ সালের বিজ্ঞান বিভাগের নবম-দশম শ্রেণির ৫ টা (গণিত, উচ্চতর গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান) ও আর্টস ও কমার্স বি...
-
এইবার আমরা হুইলের আসল কাজটা দেখি। মানে রঙ করার সময় এটা আসলে কি কাজে লাগে। একটা ছবি রঙ করার সময় আসলে মূল যে ব্যপারটা মাথায় আগে আনতে হবে সেটা ...